বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম। বন্দুরা আজকের চিকিৎসার বিষয় হচ্ছে শরীরের "ফোড়া"থেকে উপশমের উপায়। ফোড়া মানুষের শরীরের একটি কমন রোগ। জার শরীরে ফোড়া হয় একমাত্র শেই বোঝে ফোড়ার কি জন্ত্রনা।
তাই ফোড়া থেকে উপশমের জন্য আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে হাজির হয়েছি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সহজ ও সুন্দর উপায়।
ফোড়াঃ শরীরের কোন জায়গায় ফোড়া উঠলে সে জায়গায় কাচা রসুনের ক্কাথ দিয়ে গরম সেকের পর - সেখানটায় সুখ হবে সে জায়গাটা খোলা রেখে রসুনের রসে ভেজানো তুলা চারদিকে লাগিয়ে ফালি কাপর বেধে দিতে হবে এবং সকাল ও সন্ধায় ফালি কাপর পাল্টে দিতে হবে।
দ্বিতীয় কাজ হচ্ছেঃ চা চামচের আধা চামচ রসুনের রসে মধু (৮ থেকে ১০) ফোটা মিসিয়ে দিনে একবার করে খেতে দেয়া উচিৎ। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ফোড়া ফেটে যাবে অথবা ফেটে জেতে বাধ্য। ফোড়া ফেটে গেলে রসুনের ক্কাথে ধুইয়ে দিয়ে কমপ্রেস দেয়া দরকার। ঘা জতদিন পর্যন্ত না শুকিয়ে যায় ততদিন খত স্থানে দিনে দু বার করে সামান্য গরম অবস্থায় রসুন- তেল দিয়ে জেতে হবে। এতেই ঘা শুকিয়ে যাবে।
তাই ফোড়া থেকে উপশমের জন্য আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে হাজির হয়েছি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক সহজ ও সুন্দর উপায়।
ফোড়াঃ শরীরের কোন জায়গায় ফোড়া উঠলে সে জায়গায় কাচা রসুনের ক্কাথ দিয়ে গরম সেকের পর - সেখানটায় সুখ হবে সে জায়গাটা খোলা রেখে রসুনের রসে ভেজানো তুলা চারদিকে লাগিয়ে ফালি কাপর বেধে দিতে হবে এবং সকাল ও সন্ধায় ফালি কাপর পাল্টে দিতে হবে।
দ্বিতীয় কাজ হচ্ছেঃ চা চামচের আধা চামচ রসুনের রসে মধু (৮ থেকে ১০) ফোটা মিসিয়ে দিনে একবার করে খেতে দেয়া উচিৎ। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে ফোড়া ফেটে যাবে অথবা ফেটে জেতে বাধ্য। ফোড়া ফেটে গেলে রসুনের ক্কাথে ধুইয়ে দিয়ে কমপ্রেস দেয়া দরকার। ঘা জতদিন পর্যন্ত না শুকিয়ে যায় ততদিন খত স্থানে দিনে দু বার করে সামান্য গরম অবস্থায় রসুন- তেল দিয়ে জেতে হবে। এতেই ঘা শুকিয়ে যাবে।
হেকিমি চিকিৎসা বিদ্ধা প্রাচীনতম ও সঠিক চিকিৎসা বিদ্ধা। হেকিমি চিকিৎসা নিন, স্বাস্থ্য সচেতন হউন।
আপনাদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করে এখানেই বিধায়।
Comments
Post a Comment
আপনার ভালো কমেন্টের জন্য লেখক কে আরো সুন্দর পোস্ট লিখতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।