আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আপনাদের সামনে হাজির
হয়েছি এক রহস্যময় কাহিনী নিয়ে। সেটা হল মধ্য রাতে বোবায় ধরা। মানে মধ্য
রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে গেল। অনুভব করলেন আপনার বুকের উপর ভারী কিছু চেপে বসে
আছে। এত ভারী যে নিঃশ্বাস আটকে আছে। আবার আপনি শরীরের কোনো অংশ নাড়াতে
পারছেন না। এমনকি গলা দিয়ে কোনো শব্দও বের হচ্ছে না। কি ভয়ঙ্করই না মনে
হচ্ছে তাই না? এবার জেনে নিন এর রহস্য!
বোবায় ধরার বিজ্ঞান ভিত্তিক কারনঃ
কিন্তু এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এর রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ। বিজ্ঞানিরা বলেন, স্লীপ প্যারালাইসিস (যেটাকে আমরা বোবায় ধরা বলি) একধরনের ইন্দ্রিয়ঘটিত ব্যপার। যখন আমাদের মস্তিষ্ক গভীর ঘুমের এক পর্যায় থেকে আর এক পর্যায়ে যায় তখন এ ঘটনা ঘটে।আবার এ সময় মস্তিষ্ক সতর্ক হয়ে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুললেও ইন্দ্রিয় তখনো ঘুমে আচ্ছন্ন থাকে।
বোবায় ধরার অনুভূতিঃ
বোবায় ধরলে একেক জনের অনুভুতি একেক রকম হয়। যেমনঃ কেউ ঘরের ভেতর অশরীরি কোনো কিছুর উপস্থিতি টের পান, আবার কেউ দুর্গন্ধ পান আবার কেউ কোনো ভয়ঙ্কর প্রাণীর কথা ভাবেন। অর্থাৎ নানা ধরনের কল্পিত দৃশ্য সৃস্টি হয়।
যাদের বোবায় ধরেঃ
যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তারাই বেশিরভাগ এই সমস্যার মুখে পড়েন। এছাড়া অতিরিক্ত মানসিক চাপ, যথেস্ট বিশ্রামের অভাব, অনিয়মিত ঘুম, ঘুমের সময় নির্দিস্ট না থাকা, অতিরিক্ত উদ্বেগ, দুসচিন্তা ইত্যাদি কারনে এটি হয় বলে জানান বিজ্ঞানিরা।
সমস্যা সমাধানে করণীয়ঃ
এটি স্বাভাবিক সমস্যা হলেও যাদের ঘন ঘন এই সমস্যায় পড়তে হয় তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিয়মিত ঘুম, সুন্দর ও নিরিবিলি জায়গায় ঘুমানো ইত্যাদিও এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
(বিঃদ্রঃ-- বিজ্ঞান এর সব কথাই যে ঠিক তা আমি বলবনা। কোরআন এর কাছে বিঞান শিশু মাএ।)
বোবায় ধরার বিজ্ঞান ভিত্তিক কারনঃ
কিন্তু এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এর রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ। বিজ্ঞানিরা বলেন, স্লীপ প্যারালাইসিস (যেটাকে আমরা বোবায় ধরা বলি) একধরনের ইন্দ্রিয়ঘটিত ব্যপার। যখন আমাদের মস্তিষ্ক গভীর ঘুমের এক পর্যায় থেকে আর এক পর্যায়ে যায় তখন এ ঘটনা ঘটে।আবার এ সময় মস্তিষ্ক সতর্ক হয়ে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুললেও ইন্দ্রিয় তখনো ঘুমে আচ্ছন্ন থাকে।
বোবায় ধরার অনুভূতিঃ
বোবায় ধরলে একেক জনের অনুভুতি একেক রকম হয়। যেমনঃ কেউ ঘরের ভেতর অশরীরি কোনো কিছুর উপস্থিতি টের পান, আবার কেউ দুর্গন্ধ পান আবার কেউ কোনো ভয়ঙ্কর প্রাণীর কথা ভাবেন। অর্থাৎ নানা ধরনের কল্পিত দৃশ্য সৃস্টি হয়।
যাদের বোবায় ধরেঃ
যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তারাই বেশিরভাগ এই সমস্যার মুখে পড়েন। এছাড়া অতিরিক্ত মানসিক চাপ, যথেস্ট বিশ্রামের অভাব, অনিয়মিত ঘুম, ঘুমের সময় নির্দিস্ট না থাকা, অতিরিক্ত উদ্বেগ, দুসচিন্তা ইত্যাদি কারনে এটি হয় বলে জানান বিজ্ঞানিরা।
সমস্যা সমাধানে করণীয়ঃ
এটি স্বাভাবিক সমস্যা হলেও যাদের ঘন ঘন এই সমস্যায় পড়তে হয় তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিয়মিত ঘুম, সুন্দর ও নিরিবিলি জায়গায় ঘুমানো ইত্যাদিও এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
(বিঃদ্রঃ-- বিজ্ঞান এর সব কথাই যে ঠিক তা আমি বলবনা। কোরআন এর কাছে বিঞান শিশু মাএ।)
Comments
Post a Comment
আপনার ভালো কমেন্টের জন্য লেখক কে আরো সুন্দর পোস্ট লিখতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।