পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্ পাক ঘোষণা করেন-
উচ্চারনঃ-ওয়ালাসাওফা ইউতীকা রাব্বুকা ফাতারদা।
অর্থঃ- এবং অচিরেই আপনাকে এমন কিছু দান করা হবে যাতে আপনি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন।-(সূরা দোহা-৫)
অন্যত্র আল্লাহ্ পাক এরশাদ করেছেনঃ
উচ্চারনঃ-আসা আই ইয়াবাসাকা রাব্বুকা মাকা-মাম মাহমুদা।
অর্থঃ-হয়তবা আপনার পালনকর্তা আপনাকে মাকামে মাহমুদে পৌছাবেন।- (সূরা বনী ইসরাইল-৭৯)
আল্লামা সুয়ুতী (রহঃ) বলেন, খোলাফায়ে রাশেদাসহ পঞ্চাশের অধিক সাহাবায়ে কেরাম থেকে হাশরের দিন হুযুর (সাঃ)- এর সুপারিশ সম্পর্কে সহীহ হাদীসে বর্ণিত রয়েছে।
হাদীসঃ- হযরত আওফ ইবনে মালেক(রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার প্রভুর নিকট হতে একজন আগমনকারী (ফেরেশতা) আসলেন এবং তিনি (আল্লাহ্র পক্ষ থেকে) আমাকে এ দুয়ের মধ্যে আক্টির এখতিয়ার প্রদান করলেন। হয়ত আমার উম্মতের অর্ধেক সংখ্যা জান্নাতে প্রবেশ করুক বা আমি (উম্মতের জন্যে) শাফাআতের সুযোগ গ্রহন করি? অতঃপর আমি শাফাআত গ্রহন করলাম। অতএব, যারা আল্লাহ্র সাথে শেরক না করে মৃত্যুবরন করেছে তাদের জন্য আমার শাফাআত কার্যকর হবে।- (তিরমিযী ও ইবনে মাজা)
হাদীসঃ- হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার শাফাআতলাভের কেরামতের দিন ঐ ব্যক্তিই সর্বাপেক্ষা সৌভাগ্যবান হবে, যে তাঁর অন্তর হতে একান্ত নিষ্ঠার সহকারে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছে।-( বোখারী শরীফ)
সূত্রঃ (মৃত্যুর আগে ও হাসরের পরে, পৃঃ ১০৯-১১০)
বাকি পর্ব গুলো পড়ুন
উচ্চারনঃ-ওয়ালাসাওফা ইউতীকা রাব্বুকা ফাতারদা।
অর্থঃ- এবং অচিরেই আপনাকে এমন কিছু দান করা হবে যাতে আপনি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন।-(সূরা দোহা-৫)
অন্যত্র আল্লাহ্ পাক এরশাদ করেছেনঃ
উচ্চারনঃ-আসা আই ইয়াবাসাকা রাব্বুকা মাকা-মাম মাহমুদা।
অর্থঃ-হয়তবা আপনার পালনকর্তা আপনাকে মাকামে মাহমুদে পৌছাবেন।- (সূরা বনী ইসরাইল-৭৯)
আল্লামা সুয়ুতী (রহঃ) বলেন, খোলাফায়ে রাশেদাসহ পঞ্চাশের অধিক সাহাবায়ে কেরাম থেকে হাশরের দিন হুযুর (সাঃ)- এর সুপারিশ সম্পর্কে সহীহ হাদীসে বর্ণিত রয়েছে।
সুপারিশ (হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর দ্বারা) |
হাদীসঃ- হযরত আওফ ইবনে মালেক(রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার প্রভুর নিকট হতে একজন আগমনকারী (ফেরেশতা) আসলেন এবং তিনি (আল্লাহ্র পক্ষ থেকে) আমাকে এ দুয়ের মধ্যে আক্টির এখতিয়ার প্রদান করলেন। হয়ত আমার উম্মতের অর্ধেক সংখ্যা জান্নাতে প্রবেশ করুক বা আমি (উম্মতের জন্যে) শাফাআতের সুযোগ গ্রহন করি? অতঃপর আমি শাফাআত গ্রহন করলাম। অতএব, যারা আল্লাহ্র সাথে শেরক না করে মৃত্যুবরন করেছে তাদের জন্য আমার শাফাআত কার্যকর হবে।- (তিরমিযী ও ইবনে মাজা)
হাদীসঃ- হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম (সাঃ) এরশাদ করেন, আমার শাফাআতলাভের কেরামতের দিন ঐ ব্যক্তিই সর্বাপেক্ষা সৌভাগ্যবান হবে, যে তাঁর অন্তর হতে একান্ত নিষ্ঠার সহকারে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলেছে।-( বোখারী শরীফ)
সূত্রঃ (মৃত্যুর আগে ও হাসরের পরে, পৃঃ ১০৯-১১০)
বাকি পর্ব গুলো পড়ুন
- মৃত্যু সৃষ্টির রহস্য
- আত্মা কবজের পদ্ধতি
- মালাকুল মউতের মৃত্যু
- নির্ধারিত স্থানে আত্মা কবয করা হবে
মৃত্যুর পূর্বে যমিন ও কবরের ঘোষণা
মুমূর্ষু ব্যক্তির অঙ্গ- প্রত্যঙ্গের বাধাদান
আযরাইল (আঃ) -এর সাথে আত্মার কথোপকথন
মুমূষু ব্যাক্তির সাথে ফেরেশতাদের কথাবার্তা
কেরামান কাতেবীনের পরিচয়
মৃত্যুর কঠোরতা
যে কাজ মৃত্যুর পর তারাতারি বেহেশতে পোছায়
জীবিত থাকার চেয়ে মৃত্যু উত্তম
মৃত্যুর সময় শয়তানের প্রলোভন
ইমাম আবু জাফর কুরতুবীর মৃত্যু এবং শয়তানের উপস্থিতি
মৃত্যুর সময় শয়তানের প্রতারণায় পড়ার করণ
মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ধর্মোপদেশ
মুমেন ও কাফেরের আত্মা কবজের ব্যবধান
Comments
Post a Comment
আপনার ভালো কমেন্টের জন্য লেখক কে আরো সুন্দর পোস্ট লিখতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।