স্তন্যদুগ্ধজনক, সুক্রবোর্দক, বল বোর্দ্‌ক, বায়ুনাসক, বাত ইত্যাদি রোগের ঔষধ কলমি শাক


কলমিশাক যে সব রোগ নিরাময়ে উপকারিঃ  আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন বন্দুরা। নিসচইন ভালো আছেন সবাই। আমরা সবাই জানি শাক- সবজী মানুষের সাস্থের জন্য খুবই উপকারি।
কিন্তু কোন শাক কি কি ঔষধি গুণ সম্পন্ন তা সবার যানা নেই। এখন আমরা জানব কল্মি সাকের গুণাবলী। 


কল্মি শাক সবার পরিচিত একটি শাক। কিন্তু এর আছে বহু বিদ ঔষধি গুণ। নিম্নে লিস্ট আকারে দেয়া হল।
১। স্তন্যদুগ্ধজনক।
২। সুক্রবোর্দক।
৩। বায়ুনাসক।
৪। কফ জনক।
৫। বল বোর্দক।
৬। বাত দুরকারক ইত্যাদি।
আমদের দেশে প্রসূতির স্তন্যদগ্ধ বৃদ্ধির জন্নে কল্মির ঝোল প্রসূতিকে খেতে দেয়া হয়। হিস্টিরিয়া রোগী ও মস্তিষ্ক- বিকারগ্রস্থ বেক্তির পক্ষে কল্মি শাক বিশেষ উপকারি। বসন্ত রোগের প্রথমেই এ সাকের রস পান করালে বসন্তের গুটি গুলো সিগ্রই
বেড়িয়ে পড়ে এবং এ রোগের বিস কেটে যায়, এ সাকের রস পান করালে যে কোন ফোরা সিগ্রই পেকে যায়। 

বিঃ দ্রঃ তবে জাদের সরিলে ফোরা, খাস বা পাঁচড়া থেকে পুঁজ পরতে থাকে, তাদের পক্ষে কলমি শাক নিসিদ্ধ। কারন এতে পুঁজ পরা আরো বেড়ে যায়, ঘা শুকাতে চায়না। আষাঢ় থেকে কার্তিক মাস পর্যন্ত কলমি শাক খেলে নানান ধরনের রোগ উইপন্ন হয়।
সুতরাং ঐ সময় কলমি শাক না খওয়া উচিত।
আবার বাসি কলমি শাক বিশেষ ক্ষতিকারক। সেজন্ন এ শাক টাটকা তুলে অল্প আচে রান্না করে খাওয়া উচিত।


কিভাবে কলমি শাক দিয়ে বিভিন্ন রোগের ঔষধ তৈরি করেবেন সে বিষয়ে আরো লিখবো।

Comments