চাকরি খুঁজছেন? চাকরি খুঁজে পাচ্ছেন না? এই পোস্ট টি দেখুন।

 বাংলাদেশ অহরহ মানুষ রয়েছে চাকরি খুঁজে বেড়াচ্ছে হু হু করে কিন্তু চাকরি পাচ্ছে না। চাকরির জন্য আপ্রাণ চেষ্টা, এদিক ওদিক টাকা নষ্ট, বেকারত্ব জীবন নিয়ে হতাশায় ভুগছে অসংখ্য মানুষ। আচ্ছা আপনার কি চাকরী করতেই হবে? আপনি কি একবারও চেষ্টা করেছেন নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য? আমি আজকে আপনাদের তেমনি একটি পথ দেখাবো যেখানে অল্প পুজিতে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারাটা অসম্ভব কিছুই নয়। এদিক-ওদিক ছোটাছুটি না করে থামুন। অল্প কিছু টাকা ব্যয় করে মোবাইল সার্ভিসিং এর প্রশিক্ষণ নিন। প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনার এলাকায় অল্প পুজিতে একটি সার্ভিসিং এর দোকান খুলুন। মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করাটা খুবই সহজ যদি আপনার হালকা প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান থাকে। এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা মোবাইল সার্ভিসিং এর কোনো প্রশিক্ষণ নেয় নি সাহস করে বসে পড়েছে এবং মোবাইল সার্ভিসিং করে পেট চালাচ্ছে। তবে এই ক্ষেত্রে অনেক সময় কাস্টমারের বকাঝকা শুনতে হয়। তাই আমার সাজেশন হচ্ছে একটি প্রশিক্ষণ নেয়া। এতে কাজের কোনো রিস্ক থাকেনা।



মোবাইল সার্ভিসিং করলে লাভ কেমন হবে?

মোবাইল সার্ভিসিং করলে কেমন লাভ হয় সেটা শুনলে আপনি অবাক হবেন। মোবাইল সার্ভিসিং এর ক্ষেত্রে অনেক সময় সম্পূর্ণ টাকাটাই লাভ হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দু'চার 10 টাকা পুজি যায়। যেমন একটা মাউথ স্পিকার কি না পরে তিন টাকা। যখনই কোন কাস্টমারকে লাগানো হয় তখন ম্যাক্সিমাম 100 টাকা নেয়া হয়। এন্ড্রয়েড মোবাইল হলে তো আরো বেশি নেয়া হয়। একটা চার্জিং কানেক্টর 4 টাকা কিংবা পাঁচ টাকা। কিন্তু লাগাতে গেলে বাটন মোবাইল হলেও 100 টাকা আর এন্ড্রয়েড মোবাইল হলে 200 300 400 500 টাকা হতে পারে। মোবাইল বুঝে দাম নির্ধারণ করা হয়। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনেক বেশি টাকা পুঁজি যায় যেমন ডিসপ্লে এর ক্ষেত্রে কি না পরে ধরুন এগারো শো টাকা লাগাতে হয় 1500 1700 2000 টাকায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অল্প টাকার পার্টস লাগে। যা কাস্টমার জানেনা। এবার আপনি চিন্তা করুন এটাতে কেমন লাভ হয়। 

মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ কোথায় নিবেন?

মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য আপনাকে ভালো একটি ট্রেনিং সেন্টার নির্বাচন করতে হবে। কারণ বাংলাদেশে অনেক ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে যেখানে আপনি কাজ শিখতে গেলে কোন রকম কাজ শিখিয়ে বিদায় করে দেবে। এতে করে আপনি অসফল ব্যক্তি হিসেবে পরিগণিত হবেন। তাই আপনাকে ভালো একটি ট্রেনিং সেন্টার নির্বাচন করতে হবে।

বাংলাদেশে এমন একটি ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে যা বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এবং বর্তমান পোস্টটি লেখা পর্যন্ত তাদের অভিজ্ঞতা প্রায় 13 বছর। অর্থাৎ 13 বছর যাবত তারা কাজ শিখিয়ে আসছে এবং কাজ করে আসছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কাজ শিখিয়ে থাকে এবং সিলেবাস স্টুডেন্ট কমেন্ট এন্ড স্টুডেন্ট হিস্টরি একটি বই দেওয়া হয়। আর সেই অনুযায়ী কাজ শেখানো হয় যা খুবই সুন্দর একটি সিস্টেম। এই সিস্টেমে কাজ শিখলে আপনার কোন কিছু বাদ পড়বে না। এবং সেখানে রয়েছে থাকা খাওয়ার সু-ব্যবস্থা। দেশে এবং বিদেশে থেকেও এখানে কাজ শিখতে আসে। এ পর্যন্ত অসংখ্য স্টুডেন্ট এই ট্রেনিং সেন্টার থেকে কাজ শিখে সফল ভাবে কাজ করছে। যারা ইউটিউব এ বক্তব্য রেখেছে এই ট্রেনিং সেন্টার সম্পর্কে। আপনি যদি "টিপসবাংলা প্লাস" লিখে সার্চ করেন তাহলে অসংখ্য ভিডিও পাবেন যেখানে স্টুডেন্টরা বক্তব্য রেখেছে এখানে কিভাবে কাজ শেখায় এবং তারা কতটুকু সফল। আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকেন এখানে কাজ শিখতে আর আসতে পারবেন নির্ভয়ে। আপনি একটু চিন্তা করে দেখুন, আমি বলছি না আপনাকে এই পেশায় আসতেই হবে। আর যদি আপনি আসার মনস্তাপ করেন তাহলে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।

জিএসএম নোটস মোবাইল রিপেয়ারিং ইনস্টিটিউট

প্রোঃ আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। নতুন ব্রিজ, চাক্তাই, চট্টগ্রাম।

Mobile: 01633033707
              01585876953

এখানে ক্লিক করে এদের ভিডিও গুলো দেখতে পারেন। ভিডিওগুলো দেখলে এদের সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট পরিমাণ ধারণা হবে। 

আশা করছি এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে। যদি ভালো লাগে তাহলে পোস্টটি শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করে আমাদের সাথে থাকবেন। পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।


Comments


  1. one can without much of a stretch notice about its help for More Info

    ReplyDelete

Post a Comment

আপনার ভালো কমেন্টের জন্য লেখক কে আরো সুন্দর পোস্ট লিখতে অনুপ্রেরণা যোগাবে।