নবী ও শহীদগণের দেহ পচে না, দুর্গন্ধ হয় না

আওস ইবনে আওস ( রাঃ ) হতে বর্ণিত- হুযুর ( সাঃ ) এরশাদ করেন, তোমরা জুমআর দিন আমার উপর বেশি বেশি দরূদ পড় । কেননা, ফেরেশতাগণ ঐ দিন তোমাদের দরূদ আমার নিকট পৌছান সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ ! আপনি ঐ সময় কবরে মাটিতে পরিণত হয়ে যাবেন, কিবাবে আপনার নিকট দরূদ পৌছাবে ? নবী করীম (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহ্‌ তায়ালা জমীনের জন্য নবিদের দেহ হারাম করে দিয়েছেন । ( নুরুসসুদুর ফী শরহিল কুবুর , পৃঃ ২০৮ )
নবী ও শহীদগণের দেহ পচে না, দুর্গন্ধ হয় না
নবী ও শহীদগণের দেহ পচে না, দুর্গন্ধ হয় না

আবদুর রহমান ( রাঃ ) থেকে বর্ণিত, ওহুদের জুদ্ধে আমর ইবনে জমুহ আনসারী ও আবদুল্লাহ ইবনে ওমর আনসারী (রাঃ) শহিদ হন । উভয়কে একই কবরে এক নিচু জমীনে দাফন করা হয়েছিল বৃষ্টির সময় পানির স্রোতে উভয় কবর খুলে যায়, অতঃপর উচু জমীনে পুনরায় দাফন করার জন্য যখন লাশ উঠানো হল, দেখা গেল লাশ দুটি একেবারে তাজা, কোন প্রকার বিকৃত হয়নি , যেন আজই মারা গেছে । একজন তাঁর শরীরের ক্ষতস্থানে হাত দিয়ে রেখেছেন । যখন ঐস্থান থেকে হাত সরানো হল, পুনরায় ক্ষতস্থানে সে হাত চলে গেল । পরে লাশ দুটি এক উঁচু জমীনে দাফন করা হয় । উল্লেখ্য এ ঘটনা ওহুদ জুদ্ধের ৪৬ বছর পর সংঘটিত হয়েছিল ।- মোয়াত্তা মালেক ও নুরুসসুদুর ফী শরহিল কুবুর, পৃঃ ২০৯ )
সূত্রঃ (মৃত্যুর আগে ও হাসরের পরে, পৃঃ৮৩)

বাকি পর্ব গুলো পড়ুন


Comments